শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যায় আরব সাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’য় পরিণত হয়। পাকিস্তানের আবহাওয়া বিভাগ এই তথ্য জানিয়েছে।
পাকিস্তান আবহাওয়া অধিদপ্তর (পিএমডি) বলছে, ঘূর্ণিঝড় আসনার জেরে তাদের দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে সরাসরি কোনো হুমকি নেই। তবে এর প্রভাবে শুক্রবার ও শনিবারের মধ্যে সিন্ধু ও বেলুচিস্তানের বেশ কয়েকটি শহরে ঝড়ো বাতাস ও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
উত্তরের আপার দিরে অবিরাম বর্ষণে ভূমিধসের কারণে বাড়ির ছাদ ধসে এক পরিবারের ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের সময় নিহতরা রাময়াল গ্রামে তাদের বাড়িতে ছিলেন।
সিন্ধুর জামশোরো, দাদু ও মিরপুরখাস জেলায় বৃষ্টিজনিত ঘটনায় কমপক্ষে ৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এ ছাড়া ৩০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।
টোবা টেক সিং-এর একটি গ্রামে একজন ব্যক্তি ও তার বোন মারা গেছেন। এ ছাড়া প্রবল বৃষ্টিতে বাড়ির ছাদ ধসে নিচে চাপা পড়ে একই পরিবারের তিনজন আহত হয়েছে।
সূএঃ ৫২ ডট কম