ঢাকা মহানগর উত্তরের বনানী থানার অন্তরগত১৯ নং ওর্য়াড এর মোশাররফ বাজার ইউনিট ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটির সুপার ৩/৪ জন যেন টাকা ইনকাম করার এক কারখানা খুলে বসেছে,
তারা অবৈধ বিদ্যুৎ. গ্যাস, পানি, সাধারণ মানুষের সাথে জুলুম,অত্যাচার, ঘর বাড়ি দখল, চাঁদাবাজি, মদ,গাজা,জুয়া, এসব
কাজ করে রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে এরকম জুলুম অত্যাচার থেকে বাচতে চায় সাধারণ মানুষ ও অনিয়মের অভিযোগ দিয়েছেন এই ইউনিটের সকল নির্যাতিত অবহেলিত ও সক্রিয় কর্মীগণ।
তাদের ভয়, ও,
অত্যাচারে বিএনপির সাধারন নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে পারছে না বহুদিন ধরে দলের জন্য ধুর সময় অনেক আঘাত নির্যাতন জেল জুলুমের শিকার হয়ে ছিলেন বিগত আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে একের পর এক দাবি নিয়ে রোডে -মাঠে আন্দোলন করে ছিলেন আজ তাদের কোনো মুল লায়ন দিচ্ছে না। তারা আরও বলেছেন বিগত আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী শাসকদের সময় শুধু বি এন পি করার কারণে তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের মামলা হামলার শিকার হতে হয়েছে। দীর্ঘ সময় তারা নিজের বাসা বাড়িতে পরিবার নিয়ে থাকতে পারে নাই। যদি ও পরিবারের সঙ্গে থাকতো তাহলে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদেরকে বড়ো অংকের টাকা দিয়ে থাকতে হতো।
আজ তাদের একটাই দুঃখ, বহু বছর পর এদেশে একটু শান্তি ফিরে পাবে। কিন্তু এখনো প্রায় আগের মতোই তাদেরকে কিছু বললেই তারা বলে
উপরের নেতাদের কে আমরা টাকা দেই নেতারা থাকলেই চলবে তোমাদের মতো কর্মী গুনার সময় নাই এমন আচরণ প্রতিনিয়ত করে। তাই মোশাররফ বাজার ইউনিট বি এন পির নির্যাতিত সকলের দাবি ঢাকা মহানগর উত্তর বি এন পির সন্মানিত নেতাদের দৃষ্টিকোণ করে বলছি।
যারা এসব কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত আছে তাদের সঠিক তদন্ত করে আগামী যে নতুন কমিটি গঠন করা হবে এসব দূর্নীতির মাঝে যারা যুক্ত আছে তাদের চিহ্নিত করে সম্পুর্ন ভাবে বহিষ্কার করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
অভিযোগ প্রচারে মোশাররফ বাজার ইউনিট বি এন পির সকল নির্যাতিত সক্রিয় কর্মীগণ।